ব্যক্তিত্বের অভীক্ষা বা পরিমাপ | Measurement of Personality in Bengali

ব্যক্তিত্বের অভীক্ষা বা পরিমাপ | Measurement of Personality in Bengali

উত্তর:

ব্যক্তিত্বের অভীক্ষা বা পরিমাপ

ব্যক্তিত্ব কি ?

ব্যক্তিত্ব হল পরিবর্তনশীল জৈব মানসিক সত্তার সমন্বয় যা অভিযােজন মূলক আচরণে তার নিজস্বতা প্রকাশে সহায়তা করে।

মনােবিজ্ঞানীরা বহু প্রাচীনকাল থেকেই ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের পরিমাপ করার চেষ্টা করে আসছেন। প্রাচীনকালে ব্যাক্তিত্ব পরিমাপের পদ্ধতি গুলি প্রধানত পর্যবেক্ষণ এবং সংব্যাখ্যানের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু প্রাচীনকালের পদ্ধতিগুলি বিজ্ঞানসম্মত ছিল না। ফলে পর্যবেক্ষণলব্ধ তথ্যগুলি নির্ভুল ও নির্ভরযােগ্য হত না। কিন্তু বর্তমানে মনােবিজ্ঞান ও পরিসংখ্যানের যথেষ্ট উন্নতির ফলে অনেক নতুন নতুন বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি অবলম্বন করে ব্যক্তিত্ব পরিমাপ করা হয়।

ব্যাক্তিত্ব পরিমাপের জন্য কি পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে সে সম্পর্কে মনােবিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরােধ দেখা যায়। কোন কোন মনােবিজ্ঞানীর মতে ব্যক্তিত্ব পরিমাপ করার জন্য সামগ্রিক পদ্ধতি বিশেষ উপযােগী। এই পদ্ধতি অনুসারে করে সমগ্র ব্যক্তিত্বের পরিমাপ করা যায়। আবার অনেকের ধারণা এই পদ্ধতি অত্যন্ত ব্যক্তি সাপেক্ষ এবং তার ফলে ব্যক্তিত্বের পূর্ণ স্বরুপটি জানা যায় না। সেজন্য অনেকে ব্যাক্তি নিরপেক্ষ পদ্ধতি ব্যবহার করার কথা বলেছেন। বর্তমানে ব্যক্তিত্ব পরিমাপের জন্য যে পদ্ধতি গুলি ব্যবহার করা হয় সেগুলিকে নিন্মলিখিত ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

ব্যক্তিত্ব পরিমাপের পদ্ধতি
1) নিজস্ব মতামত প্রকাশ পদ্ধতি (Self Reporting): 

• এই পদ্ধতি হল ব্যক্তির আত্মপ্রত্যক্ষকরণ। এই পদ্ধতিতে ব্যাক্তি নিজেই নিজের মানসিক অবস্থা ও তার গতি প্রকৃতি ব্যক্ত করতে পারে। এই পদ্ধতিতে ব্যক্তি তার পছন্দ-অপছন্দ, আশা-আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে নিজেই লিপিবদ্ধ করতে পারে।  

• এই পদ্ধতিতে ব্যাক্তি কিভাবে নিজের চাহিদা এবং পরিবেশের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি বিধান করে তা জানা যায়। 

• এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির আগ্রহ, সংগতিবিধান, মনােভাব, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদির মূল্যায়ন করা যায়। 

a) ব্যক্তিগত লিপি (Personal Diary): ব্যক্তিগত লিপি হল ব্যক্তি কর্তৃক লিখিত ডায়েরি বা দিনলিপি। যা থেকে ব্যক্তি সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যায়। দিনলিপিতে সাধারণত ব্যক্তি তার একান্ত ব্যক্তিগত ও দৈনন্দিন জীবনে তথ্য লিপিবদ্ধ করে থাকেন। যা অন্য কোন পদ্ধতির দ্বারা জানা যায় না।

b) আত্মজীবনী (Autobiography): আত্মজীবনী থেকে ব্যক্তি সম্পর্কে নানা ধরনের তথ্যের সঙ্গে সঙ্গে তার জীবনের নানা ঘটনাও জানা যায়। ব্যক্তির জীবনদর্শন ব্যক্তিত্বের সংগঠন, তার চিন্তাধারা, পছন্দ-অপছন্দ, হাতের লেখা, ভাষাজ্ঞান ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানা যায়।

2) বিশ্লেষণ পদ্ধতি (Analytical Method):

বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে ব্যক্তিত্বের অন্তর্ভুক্ত সংরক্ষণগুলিকে পৃথকভাবে পরিমাপ করা যায় এবং পরে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অভিমত প্রকাশ করা যায়। বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলি নীচে আলােচনা করা হল- 

a) সাক্ষাৎকার (Interview): সামনাসামনি উপস্থিতিতে উদ্দেশ্য মুখি প্রশ্নের দ্বারা আলাপ-আলােচনার মাধ্যমে মৌখিকভাবে কোন ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার পদ্ধতিকে বলা হয় সাক্ষাৎকার। 

• সাক্ষাৎকার হল পরীক্ষক ও পরীক্ষার্থীর মধ্যে বাচনিক পারস্পরিক ক্রিয়ার ফল। 

• এটি একটি দ্বিমুখী প্রক্রিয়া। এই পদ্ধতিতে পরীক্ষক ও পরীক্ষার্থীর উভয়েরই প্রশ্ন করার সমান সুযােগ থাকে। 

• এই পদ্ধতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীর বাচনিক এবং অবাচনিক উভয় প্রকার প্রতিক্রিয়াকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। 

• সাক্ষাৎকারের সাফল্য নির্ভর করে পরীক্ষক দক্ষতার সঙ্গে পরীক্ষার্থীর মধ্যে কতটা প্রেষণা সৃষ্টি করতে পারেন তার উপর। 

b) প্রশ্নগুচ্ছ (Questionnaire): 

 •ব্যক্তির মনােভাব, মতবাদ, পছন্দ-অপছন্দের বিষয়, জীবন দর্শন ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নগুচ্ছ ব্যবহার করা হয়। 

• ব্যাক্তিত্ব পরিমাপে এটি একটি পুরানাে ও বহুল প্রচলিত পদ্ধতি। 

• ব্যক্তিত্বের যে বিষয়টি নিয়ে পরিমাপ করা হয় সেই সংক্রান্ত বিষয়ে বিধিসম্মত উপায়ে প্রশ্নাবলী নির্বাচন করে উপযুক্ত পরিবেশে তা ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে উত্তর দিতে বলা হয়। 

• বর্তমানে এই পদ্ধতিকে আরাে নির্ভর যােগ্য করে তােলার জন্য আদর্শায়িত প্রশ্নগুচ্ছ ব্যবহার করা হয়। 

• প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তরের জন্য নির্দিষ্ট মান নির্ণয় করা হয়।

c) পর্যবেক্ষণ (Observation): ব্যক্তির মনের বহিঃপ্রকাশ লক্ষ্য করে তার মানসিক অবস্থা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার পদ্ধতিকে বলা হয় পর্যবেক্ষণ। 

• পর্যবেক্ষণ বলতে ব্যক্তির মানসিক প্রক্রিয়ার পরােক্ষ বা আনুমানিক জ্ঞান বােঝায়। এই পদ্ধতিতে আচরণ অনুশীলন করা যায়। 

• এই পদ্ধতিতে অপর একজন ব্যক্তি পর্যবেক্ষণ দ্বারা পরিবর্তনগুলি লক্ষ্য করেন।

• ব্যক্তির আচরণ বা দৈহিক বহিঃপ্রকাশ থেকে তার মানসিক অবস্থা সম্পর্কে পর্যবেক্ষক অনুমান করে নেন এবং নিজের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ওই ব্যাক্তির আচরণকে ব্যাখ্যা করেন। 

• এই পদ্ধতির সাহায্যে সংগৃহীত তথ্য অধিকতর নিখুঁত ও নির্ভরযােগ্য। 

d) মান নির্ণায়ক (Rating Scale): কোন ব্যক্তির গুণ, বৈশিষ্ট্য বা কার্যাবলী পর্যবেক্ষণ করে তার ফলাফলকে একটি নির্দিষ্ট মাত্রা অনুযায়ী সুসংগত রূপে প্রকাশ করার বিশেষ পদ্ধতিকে রেটিং স্কেল বলে।

• ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন সংলক্ষণ গুলি পরিমাপের জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন – ব্যক্তির যােগ্যতা, সহযােগিতা, সামাজিকতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, পরিশ্রম, সহায়তা, সময়ানুবর্তিতা প্রকৃতি সংরক্ষণগুলি পরিমাপ করা যায়। 

• রেটিং স্কেল দুই প্রকার হয়। অপরের দ্বারা (Rating by others) এবং নিজের দ্বারা (Self Rating)। রেটিং বিবৃতির দ্বারাও হতে পারে আবার সংখ্যা দ্বারাও হতে পারে। 

e) সমাজমিতি (Sociometry): পরিবেশের সঙ্গে সার্থক সংগতি বিধানের ক্ষেত্রে সামাজিক উপাদান এবং শক্তিগুলির স্থান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তাই ব্যক্তিত্ব গঠনে সামাজিক পরিবেশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক মনােবিজ্ঞানীরা বিশেষ বিশেষ গােষ্ঠীর মধ্যে ব্যক্তির নিজের স্থান নির্ণয় করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। একটি বিশেষ দলের অন্তর্গত বিভিন্ন ব্যক্তির মধ্যে বিভিন্ন সম্পর্ক থাকে। যেমন – ব্যাক্তি কি রকম, ব্যক্তির সঙ্গে সমাজের সম্পর্ক কতখানি প্রভৃতি।

ব্যক্তির এই সম্পর্ক বৈচিত্র্যকে একটি চিত্রের আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই চিত্রটিকে বলা হয় সােসিওগ্রাম। ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করার এই পদ্ধতিকে সমাজমিতি পদ্ধতি বলে। এই পদ্ধতির মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল সমাজ অবস্থান মূলক অভিক্ষা (Situational Test) এবং সােসিওগ্রাম (Sociogram)। এই পদ্ধতি সর্বপ্রথম উল্লেখ করেন J. L. Moreno নামে এক সমাজবিজ্ঞানী।

f) কেস স্টাডি (Case Study): একজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ ও সামগ্রিকভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত প্রকার তথ্য, যেমন – শারীরিক, মানসিক, সামাজিক, জীবনীমূলক, পরিবেশগত, বৃত্তিমূলক ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করাকে কেস স্টাডি বলে। চিকিৎসা পদ্ধতির সহকারি পদ্ধতি রূপে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।

• ব্যক্তির মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে কোন একটি বিশেষ অবস্থা জানতে গেলে তার অতীত অবস্থা জানা প্রয়োজন অতীতকে বাদ দিয়ে তাকে জানা সম্ভব নয়। কেস স্টাডির সাহায্যে ব্যক্তির অতীতের ইতিহাস জানা যায়। 

3) সামগ্রিক পদ্ধতি বা প্রতিফলন পদ্ধতি (Holistic / Projective Method):

পরিমাপের ক্ষেত্র থেকে ব্যক্তিগত প্রভাব দূর করার জন্য যে কৌশল ব্যবহার করা হয় তাকে প্রতিফলন পদ্ধতি বলা হয়। প্রতিফলন বা প্রক্ষেপণ কথার অর্থ হল ‘বাইরে নিক্ষেপ করা’। L.K.Frank সর্বপ্রথম প্রতিফলনমূলক অভীক্ষার নামকরণ করেন।  

• এই পদ্ধতিতে অভীক্ষার্থী অপেক্ষাকৃত স্বাধীন। তাই তার প্রতিক্রিয়া গুলি নিজস্ব ও স্বাভাবিক। 

• ব্যক্তি অবচেতনভাবে তার বৈশিষ্ট্য গুলিকে প্রকাশ করে। ফলে ইচ্ছাকৃতভাবে তথ্য গােপন করার কোন প্রশ্ন থাকে না। 

• এ প্রতিক্রিয়ার পরিপেক্ষিতে ব্যক্তি সম্পর্কে মন্তব্যগুলি অধিকতর নির্ভরযােগ্য হয়। 

a) সংযােগমূলক (Associative): এখানে অভিক্ষার্থীকে উদ্দীপক হিসেবে কিছু শব্দ বা অর্থহীন ছবি দেওয়া হয়। অভীক্ষার্থী সেই উদ্দীপকের সঙ্গে সংযােগ রেখে প্রতিক্রিয়া করে।

এই ধরনের অভিক্ষার মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল – RorschachInk blot Test , Kent and Rosanoff Word Association test ইত্যাদি। Rorschach Ink blot Test প্রতিফলন অভিক্ষার ক্ষেত্রে এটি একটি বহুল প্রচলিত অভিক্ষা। Hermann Rorschach নামক একজন সুইস মনােবিজ্ঞানী 1921 সালে এই অভীক্ষাটি প্রবর্তন করেন। 

b) fortafofee (Constructive): এই পদ্ধতিতে অভিক্ষার্থীর সামনে বহু অর্থবােধক বাস্তব ছবিকে উদ্দীপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ওই ছবিগুলি কে কেন্দ্র করে অভিক্ষার্থীকে গল্প গঠন করতে বলা হয়। এই ধরনের অভিক্ষার মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল Thematic Appreciation Test (T.A.T)। Murray ও তার সহকর্মীরা এই পরীক্ষা পদ্ধতির প্রবর্তক। এখানে মােট 19 টি কার্ড আছে, যার মধ্যে একটি একেবারে সাদা বাকি গুলিতে বহু অর্থযুক্ত বাস্তব ছবি আছে। অভিক্ষার্থীকে উক্ত ছবি ছবিগুলির পরিপেক্ষিতে সাদা কার্ডটিতে একটি ছবি কল্পনা করে তার কাহিনী লিখতে বলা হয় । অনুমান করা হয় ছবিটিকে কেন্দ্র করে কাহিনী গঠন করার সময় অভিক্ষার্থীর নিজের চিন্তা ভাবনা, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, আশা-আকাঙ্ক্ষা, মানসিক দ্বন্দ্ব প্রভৃতি মানসিক দিক গুলির অবচেতনভাবে প্রকাশ ঘটে। বর্তমানে শিশুদের জন্য মুরে এই ধরনের একটি অভিক্ষা গঠন করেন। একে Children Appreciation Test (C.A.T) বলা হয়। 

c) সম্পূর্ণকরণ (Completion): এখানে অভিক্ষার্থীর সামনে কতগুলাে অসম্পূর্ণ বাক্য বা ছবিকে উপস্থিত করা হয়, যেগুলি বিভিন্ন ভাবে সম্পূর্ণ করা যায়। এই প্রক্রিয়া দ্বারা ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি, মনােভাব, প্রবণতা বা মানসিক সংগঠনের একটা বিশ্বাসযােগ্য রূপ পাওয়া যায়। যেমন-

I feel ………..
If I had my way….. 

• এই ধরনের অভিক্ষার মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল – RotterIncomplete Sentence, Murry and Morgan Argument Completion Test।

d) নির্বাচনমূলক (Choice): এখানে অভিক্ষার্থীকে কোন নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের পরিপ্রেক্ষিতে কতকগুলি উদ্দীপকের মধ্যে একটিকে বেছে নিতে বলা হয়। এই অভিক্ষার মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল –Szonadi Test।

এখানে 48 টি ছবি 8টি সেটে ভাগ করা থাকে। প্রত্যেকটি সেটে 6 ধরনের মানসিক রােগের আচরণগত বহিঃপ্রকাশের ছবি থাকে। অভিক্ষার্থীকে প্রত্যেকটি সেট থেকে দুটি সবচেয়ে পছন্দজনক এবং দুটি সবচেয়ে অপছন্দজনক ছবি নির্বাচন করতে বলা হয়। এইভাবে একদিন অন্তর 6 থেকে 10 বার অভিক্ষাটি করানাে হয়। এখানে অভিক্ষার্থী কি ধরনের ছবি নির্বাচন করেছে সেই বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে তার মানসিকতা নির্ণয় করা হয়। 

e) প্রকাশমুলক (Expressive): এই পদ্ধতিতে অভীক্ষার্থীকে কিছু গঠন করতে বলা হয় যার উপর ভিত্তি করে অভীক্ষার্থীর কাজের পদ্ধতি ও প্রকৃতি বিচার করা হয়। এই অভিক্ষার উদাহরণ হল –Draw a man test , H.T.P test ইত্যাদি।

আরো পড়ুন

ব্যতিক্রমধর্মী শিশু | ব্যতিক্রমধর্মী শিশুর সংজ্ঞা ও শ্রেণিকরণ | বিশেষ শিক্ষা | Special Education in Bengali

স্পিয়ারম্যানের দ্বি-উপাদান তত্ব সম্পর্কে আলোচনা করো

গেস্টাল্ট মতবাদ কি | গেস্টাল্ট মতবাদের মূল সূত্র বা নীতি

ব্যক্তিত্ব কি | ব্যক্তিত্বের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য | Definition and Characteristics of Personality in Bengali

Leave a Comment

error: Content is protected !!